দেশাত্মবোধক কবিতা

মেয়েটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে ফুলটা হাতে নিয়ে বললো, থ্যাংককিউ। ছেলেটি বললো আমি থ্যাংককিউ নেবনা। মেয়েটি বললো তাহলে কি চাও? ছেলেটি বললো আগামীকাল বলবো।

এই বলে দিশা রক্তিমকে অনেক শক্ত করে জরিয়ে ধরলো। জরিয়ে ধরার কিছুক্ষণ পর………

বড় হওয়ার চেয়ে স্কুল জীবনে থাকাকালীন সময়টা ছিল সবচেয়ে মজার, কারণ জীবন তখন আরও মধুর ছিল।

সারাজীবন তোমার সাথে থাকতে চেয়েছি। বিধির লিখন যে হৃদয়ে থাকে সে জীবনে আসেনা। তখন মানুষের কিছু করারও থাকেনা। ভালোবাসা জীবনে সত্যি হয়ে একবারই আসে। যখনই তুমি কোন ফুল দেখবে তখনি আমাদের ভালবাসার কথা মনে পড়বে। মনে পড়বে স্কুল জীবনে একসাথে কাটানো সুন্দর মুহূর্তগুলোকে। সব সময় হাসি খুশিতে থাকতে চেষ্টা করবে। আমি জানি এটা অনেক কঠিন হবে, তবুও আমি আশা করি তুমি পারবে।

কিছুটা হাসিমাখা আনন্দের মাঝে, কিছুটা দুষ্টুমির মাঝে, কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই পার হয়ে যায় স্কুল জীবন।

রক্তিমকে কথা বলতে না দেখে দিশা ওকে নিজের কাছ থেকে জরিয়ে থাকা থেকে ছারিয়ে নেয়। তারপর রক্তিমকে পাগলের মতো নাম ধরে ডাকতে থাকে। কিন্তু রক্তিম যখন আর ওর ডাক শুনছিলো না ‘তখন হঠাৎ করে ওর চক্ষ যায় রক্তিমের গায়ের দিকে। দেখে রক্তিমের গায়ের পুরো শার্টটা লাল হয়ে আছে। তাই তারা-তারি করে সে ওর গায়ের শার্টটা উপরে তুলে।

মেয়েটিও ফুল পছন্দ করতো, তাই প্রতি মাসের ১৪তারিখসহ বছর ঘুরে আসলে ১৪ফেব্রুয়ারি ছেলেটি মেয়েটিকে ভ্যালেন্টাইন্স ডে তে গোলাপের তোড়া দিতো আর সাথে থাকতো একটি চিঠি। যেখানে লেখা থাকতো সে তাকে কতোটা ভালোবাসে। ভালোবাসার গল্প

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ- নান্দাইলের গণসমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক।

এই কি হলো কথা বলছো নাকেনো। এই রক্তিম কথা বলো’ রক্তিম’এই রক্তিম। কি হলো তুমি কথা বলছো নাকেনো।

বিশেষ করে, যদি বাবার কানে here এই কথাটি যায়, আমাকে আর আস্ত রাখবেন না তিনি।  

বড় খালা দরজার বাইরে মুখ বের করে তাকে ডাকলেন।

অসম্পূর্ণ ভালোবাসার গল্প গৌরব নিজেও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, মাইনে ভালো , তবে নিজের গ্রাম ছেড়ে বহুকাল আগেই ও এই শহরে পাড়ি দিয়েছে পড়াশোনার তাগিদে। সেই ক্লাস টেন থেকে ওদের সম্পর্ক । তবে ‘মিয়া-বিবি’ রাজি হলেও দুই বাড়ির মধ্যে জাতিগত বিবাদ থাকায় বিয়ে অব্দি গড়ায়নি ওদের সম্পর্কটা।

 জীবন কীভাবে বদলায়, আগে স্কুলে না যাওয়ার বাহানা খুঁজতাম, এখন স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পাওয়া যায় না।